বাংলা যৌন গল্প

মাঝে মাঝে খুঁটি দিয়ে জমির সাথে সমান্তরাল ভাবে খুঁটির ওপর দিকে আর নিচের দিকে লম্বা বাঁশ দিয়ে ঘেরা আছে আসরটা। চন্দ্রিমা মাথা নিচু করে বাঁশের বেড়ার ওইপারে চলে গেল। ওর কিছু ভাবতে ভালো লাগছিল না, যদিও এই সময় ও কিছু ভাবতে পারবে বলে মনে হয় না। এই পারে আসতেই ওর হাত ধরে টেনে মঞ্চের আরও একটু কাছে নিয়ে গেল। যেহেতু এই জায়গাটাতে কাপড় দিয়ে ঘেরা ছিল, তাই এখান থেকে মঞ্চ দেখা যাবে না। আলো থাকলেও ওই জায়গাটা একটু আবছা মতো। ওদের আর মঞ্চের মধ্যে কাপড়ের আড়াল। কিন্তু যারা চন্দ্রিমাদের পিছন থেকে গান শুনছিল, তারা ওদের দেখতে পাবে আলো ফিরে এলে। যদিও স্পষ্টভাবে নয়। ওরা আরেকটু একটু এগোতেই ওকে থামিয়ে দিল ছেলেটা। ওর পিছনে চলে এলো ছেলেটা। ছেলেটার সাহস দেখেছে, এখন কি করবে চন্দ্রিমা বুঝতে পারছে না। পিছন দিকে এসে ওর ঘরে হাত দিয়ে একটু চাপ দিল। বোঝাতে চাইল ওকে সামনের দিকে বেঁকে দাঁড়াতে হবে। চন্দ্রিমা ওর উদ্দেশ্য বুঝলো। কিন্তু এইরকম একটা জায়গায় ও কিছুএতি রাজি হতে চায় না এইরকম একটা গোপন খেলা করতে। জোর করে ওর ঘর ধরে ওকে বেঁকিয়ে দিয়ে ডান হাতে করে চেপে চন্দ্রিমা কে নিচু করে রাখল। চন্দ্রিমা টের পাচ্ছিল ...

পাছার ওপর হাতটা পরতেই চমকে পিছন ফিরে তাকালো চন্দ্রিমা। প্রতিবাদ করতে গিয়েও করতে পারল না। তার পিছনে একটি সদ্য গোফ গজানো ছেলে দাড়িয়ে আছে। তার পরনে পাজামা পাঞ্জাবি আর পাঞ্জাবির ওপরে একটা শাল জড়ানো। ছেলেটি খুব মিষ্টি দেখতে। বুদ্ধি দীপ্ত চোখ। রং ফর্সা। ছয় ফুটের কাছাকাছি লম্বা। মুখটা লম্বাটে। কোকড়ানো চুল। ছোট করে ছাটা। চট করে দেখলে ভদ্র ঘরের বলে মনে হয়। চন্দ্রিমা ভাবতেও পারে না যে এই রকম সুন্দর একটা ছেলে ওর পাছাতে হাত রাখতে পারে। ও এসেছে পারার শীতকালীন প্রোগ্রাম দেখতে। মঞ্চে নামী শিপ্লীর গান করে চলেছে। পাশে আছে চার বছরের ছেলে আর ওর বর, সূদীপ। যখন ও পিছন ফিরে তাকালো তখন ওর দিকে তাকিয়ে ওই ছেলেটা মিষ্টি হাসছিল। ছেলেটা বোধ হয় একাই এসেছে প্রোগ্রাম দেখতে। ওকে আগে কোনো দিন এই পাড়ায় দেখেছে বলে মনে করতে পারে না। তাই ও খুব আশ্চর্য্য হয়ে গিয়েছিল নিজের শরীরের ওই রকম জায়গায় ছোঁয়া পেয়ে। ভাবলো যে ওর নিজেরও ভুল হতে পারে, তাই কিছু না বলে আবার গানে মন দিল। ব্যাপারটা উপেক্ষা করলো। আজ এখানে কিছু সময় প্রোগ্রাম দেখে তারপরে ওর ননদ,রূপালির বাড়ি যাবে। সেখানে রূপালির মেয়ের জন্মদিনের নেমতন্ন। ওখ...

বন্ধুরা, দাদা ও দিদিরা, কাকু ও কাকিমা রা। আপনাদের সবার আশীর্বাদ ও শুভ কামনা কে পাথেয় করে শুরু করছি নতুন পথ চলা। সাহিত্য রস সমূহের মধ্যে আদিরস অন্যতম। বাংলা সাহিত্যের ভাণ্ডারে আদিরসাত্মক সাহিত্য যথেষ্ট থাকলেও, তা অনেক সময়েই এক ঘেয়ে। ঠিক যেন মন ছুড়ে যায়না। আমরা সকলেই কম বেশী পরকিয়া প্রেমের গল্প পড়তে পছন্দ করি, কিন্তু ঠিক ভাবে লেখা পরকিয়া গল্পেরও ভীষণ অভাব। সেই একি খিস্তাখিস্তি, একি রকম ঘটনা প্রবাহ থেকে পাঠক করে মুক্তি দিতে শুরু হোলো বাংলা যৌন গল্প। এছাড়া, কুমারী, প্রেমিকা, শিক্ষিকা, বসের সাথে, চাকরের সাথে, এই সমস্ত ক্ষেত্রকেই  ক্লাস মেইন্টেইন করে যথেষ্ট আলোকিত করার চেষ্টা করব। ধন্যবাদ।